গল্প

 





[২১/১ ৭:৪৯ PM] ChatGPT: নিচে একটি *বড় গল্প* দেওয়া হলো, যা

 আশা করি আপনার ভালো লাগবে:


*বড় গল্প: "সাহসী ছোট্ট মেয়ে"*


এক গ্রামে একটি ছোট্ট মেয়ে থাকত, যার নাম ছিল রিমি। রিমি ছিল খুবই


 সাহসী এবং মনোযোগী। তার বয়স ছিল মাত্র দশ বছর, তবে সে এমন কিছু


 কাজ করতে পারত যা অনেক বড়দের জন্যও কল্পনাও করা সম্ভব ছিল না।


 তার মনের মধ্যে ছিল এক অদম্য ইচ্ছাশক্তি, এবং তার স্বপ্ন ছিল—একদিন


 সে গ্রামের সকল মানুষকে সাহায্য করবে এবং তাদের জীবন সহজ করে

 তুলবে।


গ্রামটির ঠিক পাশেই একটি গা dark ় অরণ্য ছিল, যেখানে প্রতিদিন সন্ধ্যার


 পর অদ্ভুত আওয়াজ শোনা যেত। সবাই বলত, অরণ্যে ভূত-প্রেতের বাস,


 এবং যারা রাতে সেখানে গিয়েছিল, তারা আর ফিরে আসেনি। এই ভয়াল


 জায়গা সম্পর্কে একের পর এক ভয়ের গল্প শোনা গিয়েছিল, এবং গ্রামের


 লোকেরা সেখান থেকে দূরে থাকতে শুরু করেছিল।


তবে রিমি ছিল আলাদা। একদিন, যখন সে তার দাদা-দাদির কাছে অরণ্যের


 ভয়াবহতার গল্প শুনছিল, সে সিদ্ধান্ত নিল যে সে একদিন অরণ্যে যাবে এবং


 সেখানে কি ঘটে তা খুঁজে বের করবে।


সেই রাতে, রিমি চুপচাপ তার বিছানায় শুয়ে ছিল, কিন্তু তার মনে ছিল


 একটাই প্রশ্ন—"অরণ্যে কি সত্যিই ভূত আছে?" পরের দিন সকালে সে তার


 বন্ধু সুমি এবং নিলুকে সঙ্গে নিয়ে অরণ্যের দিকে রওনা হল। যদিও গ্রামের


 লোকেরা তাদেরকে বলেছিল, "এই পথটা খুব বিপদজনক, তোমরা ফিরে


 যাও," তবুও রিমি তার বন্ধুদের নিয়ে দৃঢ় মনোভাবে চলতে থাকে।


[২১/১ ৭:৪৯ PM] ChatGPT: অরণ্যের মধ্যে ঢোকার পর প্রথমে সবকিছু


 শান্ত ছিল। পাখির কিচিরমিচির, হাওয়ার সুরেলা গান—কিছুই মন্দ লাগছিল


 না। কিন্তু হঠাৎ এক অদ্ভুত আওয়াজ শোনা গেল। এটি ছিল অনেকটা একটা


 গামছা খুলে ঝুলানোর মতো শব্দ। রিমি ভয়ের জায়গাটিতে থেমে যায়, কিন্তু


 তার বন্ধু সুমি আতঙ্কিত হয়ে রিমির হাত ধরে বলল, "রিমি, এই জায়গাটা খুব


 বিপজ্জনক! আমরা ফিরে যাই।"


কিন্তু রিমি বলল, "না, আমরা ফিরে যাব না। আমাদের এই ভয়ের কারণ


 খুঁজে বের করতে হবে।" সুমি এবং নিলু কিছুটা দ্বিধায় পড়ে গেল, কিন্তু তারা


 শেষ পর্যন্ত রিমির সঙ্গে গেল।


এরপর তারা দেখতে পেল একটি পুরানো মন্দির, যেখানে কিছু সময় আগে


 মানুষজন যেত। মন্দিরের পাশেই ছিল একটি পুকুর, এবং সেই পুকুরের পাশে


 একটা বড় গাছ ছিল, যার তলায় কিছু অদ্ভুত আলোর ঝলক দেখা যাচ্ছিল


। রিমি, সুমি ও নিলু সেই আলোর দিকে এগিয়ে গেল।


এখানে এসে তারা দেখতে পেল যে, এটি কোনো ভূত বা অশরীরী কিছু নয়,


 বরং মন্দিরের পুরনো তন্ত্র-মন্ত্রের পরিত্যক্ত বই ছিল। এক সময় ওই গ্রামেও


 তন্ত্র-মন্ত্র চর্চা হত। কিন্তু বইটি ভুলভাবে ব্যবহার করা হয়েছিল, এবং তার


 কারণে অদ্ভুত শব্দগুলো তৈরি হচ্ছিল। রিমি এবং তার বন্ধুরা খুব সাবধানে


 বইটি তুলে নিয়ে তা গ্রামে ফেরত নিয়ে আসে।


[২১/১ ৭:৪৯ PM] ChatGPT: গ্রামে ফিরে এসে তারা গ্রামের বড়দের কাছে


 সত্যটি বলল। বড়রা অবাক হয়ে গেলেন, এবং রিমির সাহসিকতা দেখে মুগ্ধ


 হলেন। গ্রামের লোকেরা পরবর্তী সময়ে আর কখনো অরণ্যের দিকে ভয়


 দেখিয়ে তাকায়নি। বরং তারা তাদের সন্তানদের বলেছিল, "যেকোনো কঠিন


 পরিস্থিতিতে সাহসী হয়ে আসতে হবে, সঠিক পথে যেতে হবে।"


রিমি ও তার বন্ধুদের জন্য এটি ছিল ( ) একটি বড় শিক্ষা। তারা বুঝেছিল


, ভয় বা মিথ্যা গল্প কখনো আমাদের সঠিক পথে চলতে বাধা দিতে পারে,


 কিন্তু সাহস এবং সত্য জানলে কোনো কিছুই আমাদের থামাতে পারবে না।


*শেষ।*


---


এই গল্পটি সাহস, সততা এবং বন্ধুত্বের শক্তি নিয়ে। আশা করি গল্পটি

 আপনার ভালো লাগবে! 😊

Next Post Previous Post