ইন্টারভিউ জোকস

 





ইন্টারভিউ জোকস


# ইন্টারভিউ বোর্ডে সর্দারজিকে প্রশ্ন করলেন এক প্রশ্নকর্তা,


'কল্পনা করো তো, তুমি একটা ২০ তলা বাড়ির ১৫ তলায় আছ। এমন সময় ভীষণ আগুন লেগে গেল। সবাই ছোটাছুটি শুরু করল। তুমি কী করবে?'


সর্দারজি: আমি কল্পনা করা বন্ধ করব!


# ইন্টারভিউ বোর্ডে এক যুবককে প্রশ্ন করা হলো, বল তো "ডাক্তার আসিবার পূর্বে রোগী মারা গেল" এর ইংরেজি কি হবে?


: এটার ইংরেজি পারি না স্যার। আরবিটা পারি...


: আরবিটা পার? ঠিক আছে বল।


: ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।


# ইন্টারভিউ দিতে এসেছে এক চাকরিপ্রার্থী।


: আপনার বয়স কত?


: ত্রিশ বছর।


: আপনি কত বছর চাকরি করেছেন?


: পঁয়ত্রিশ বছর।


: এটা কী করে সম্ভব?


: ওভারটাইম করেছি, স্যার।

# ক্যাপ্টেন: সৈনিক, আপনি কি সাঁতার জানেন?


সৈনিক: জানি, স্যার।


ক্যাপ্টেন: কোথায় সাঁতার শিখলেন?


সৈনিক: পানিতে স্যার....


# এক কোটিপতির সাক্ষাৎকার নিচ্ছেন সাংবাদিক।


সাংবাদিকঃ অর্থের আগমন আপনার জীবনে সবচেয়ে বড় কোন সুখ নিয়ে এসেছে?


কোটিপতিঃ সবচেয়ে বড় সুখ, আমার গিন্নি নিজের হাতে রান্না করা ছেড়ে দিয়েছেন..!


# বস: আপনি সাঁতার জানেন?


চাকরিপ্রার্থী: জি না।


বস: জাহাজের ক্যাপ্টেন পদে চাকরির জন্য আবেদন করেছেন, আর সাঁতার জানেন না?


চাকরিপ্রার্থী: কিছু মনে করবেন না স্যার। উড়োজাহাজের পাইলট কি উড়তে জানে?

ড্রাইভার পদে চাকরির জন্য মন্টু মিয়া গেছে সাক্ষাত্কার দিতে। সাক্ষাত্কার চলছে-


প্রশ্নকর্তা: আপনাকে আমার পছন্দ হয়েছে। চাকরিটা আপনাকে দেওয়া হবে।


স্টার্টিং বেতন দেওয়া হবে দুই হাজার টাকা। আপনার কোনো সমস্যা নেই তো?


মন্টু মিয়া: না না স্যার, আমার কোনো সমস্যা নেই। গাড়ি স্টার্টিং করার বেতন তো ঠিক আছে স্যার, কিন্তু ড্রাইভিং বেতন কত সেটা তো বললেন না....


# সাংবাদিকঃ সেকি! আপনার মা যে বললেন আপনার


বয়স ত্রিশ।


নায়িকাঃ মা মিথ্যে বলেননি। তবে আমি গুনতে শিখেছিলাম ছয় বছর বয়সে,,,


# একজন চাকরিপ্রার্থী ইন্টারভিউ দিচ্ছে।


: বাংলাদেশের তিন জন মহান ব্যক্তির নাম বলুন।


: শেরে বাংলা এ.কে. ফজলুল হক, মাওলানা ভাসানী এবং আপনি।


# ইন্টারভিউ বোর্ড-


চাকুরী দাতা :- আচ্ছা- আপনি একটা ডাহা মিথ্যা কথা


বলুন তো??


চাকুরী প্রার্থী :- এখানে আসার সময় দেখলাম, বটগাছের নীচে তিনজন মহিলা চুপচাপ বসে আছে!!

# -আপনি যে আমার শিশু পরিচর্যার কাজ করবেন বলছেন, আপনার কি শিশু সম্পর্কে কোনো অভিজ্ঞতা আছে?


-অফকোর্স, আমি নিজেই তো একসময় শিশু ছিলাম!


#-বলুন তো, চুইংগাম আর স্বামীর মধ্যে সবচেয়ে বড় পার্থক্য কী?


-চুইংগাম চিবানো হয় পকেটে টাকা থাকলে, আর স্বামীকে চিবানো হয় টাকা না থাকলে।


#: একজন এ্যাডমিরালেরও উপরে কে বল তো?


: কেন, তার টুপি!


# বাংলাদেশের গাড়িগুলোকে বিশ্বমানে পৌঁছে দিতে হলে কী করতে হবে?


-বিশ্বমানকে বাংলাদেশের মানে নামিয়ে আনতে হবে....

অফিসার: আপনার নাম?


চাকুরী প্রার্থী: এম.পি. স্যার


অফিসার: ঠিক ভাবে বলুন


চাকুরী প্রার্থী: মোতালেব প্রধান স্যার


অফিসার: পিতার নাম?


চাকুরী প্রার্থী: এম.পি. স্যার


অফিসার: এর মানে কি?


চাকুরী প্রার্থী: মোতাওয়াল্লী প্রধান স্যার


অফিসার: বাসা কোথায়


চাকুরী প্রার্থী: এম.পি. স্যার


অফিসার: মনিপুরি পাড়া?


চাকুরী প্রার্থী: মিরপুর স্যার


অফিসার: আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা?


চাকুরী প্রার্থী: এম.পি. স্যার


অফিসার: (রাগত) এর মানে কি?


চাকুরী প্রার্থী: মেট্রিক পাশ স্যার


অফিসার: ক্যান আপনার চাকুরি দরকার?


চাকুরী প্রার্থী: এম.পি. স্যার


অফিসার: মানে কি?


চাকুরী প্রার্থী: মানি প্রবলেম স্যার


অফিসার: আপনার পারসোনালিটি সম্পর্কে কিছু বলুন


চাকুরী প্রার্থী: এম.পি. স্যার


অফিসার: এক্সপ্লেইন প্লিজ


চাকুরী প্রার্থী: Magnanimous Personality স্যার


অফিসার: okay.. আপনি এখন আসতে আরেন।


চাকুরী প্রার্থী: এম.পি. স্যার


অফিসার: এই কথাটার মানে কি?


চাকুরী প্রার্থী: মাই পারফরমেন্স?


অফিসার: এম.পি !!!


চাকুরী প্রার্থী: সরি.....


অফিসার: Mentally Punctured...!

সোভিয়েত যুগের কথা। পরীক্ষা হচ্ছে যৌথ খামারের পরিচালকদের।


-আপনি যৌথ খামারের পরিচালক। আপনার জমিগুলোতে এবার ফলন হয়নি। কী কারণে এটা হতে পারে বলে আপনি মনে করেন?


-আবহাওয়া ভালো ছিল না, ফলনের উপযুক্ত পরিবেশ ছিল না।


-নতুন কিছু ভাবুন, জনাব ডিরেক্টর।


-বীজই লাগাতে ভুলে গেছিলাম....!


# ইন্টারভিউ বোর্ডে প্রার্থীকে বলছেন কর্মকর্তা, 'আমাদের এখানে কিন্তু আপনাকে বিভিন্ন ধরনের কাজকর্ম করতে হবে।'


প্রার্থী: সে ক্ষেত্রে আমিই বোধহয় আপনার জন্য সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য প্রার্থী।


কর্মকর্তা: কীভাবে?


প্রার্থী: আমি গত চার মাসে ১০ বার চাকরিস্থল বদল করেছি,,,.


# একজন বিখ্যাত অভিনেতার ইন্টারভিউ নিচ্ছে পত্রিকার সাংবাদিক-


: আচ্ছা আপনি তো যে কোনো মানুষের চরিত্রে অভিনয় করে ফুটিয়ে তুলতে পারেন?


: হ্যাঁ পারি, শুধু নিজের চরিত্রটাই ফুটিয়ে তুলতে ব্যর্থ হয়েছি

#: ভুল করে সবচেয়ে বেশি কী খোলা হয়, জানো?


: মুখ!


#: নাইট র্গাড হিসেবে আপনার বিশেষ যোগ্যতা কি?


: আমি স্যার অল্প গোলমালেই জেগে উঠতে পারি....


# কর্মচারী: স্যার, একটা দিন ছুটি চাই।


বস: কেন? আবার কী?


কর্মচারী: স্যার, আমার দাদা...


বস: আবার দাদা? গত তিন মাসে তুমি তিনবার দাদির মৃত্যুর কথা বলে ছুটি নিয়েছ।


কর্মচারী: স্যার, এবার আমার দাদার চার নাম্বার বিয়ে!!


# ম্যানেজার : তুমি বলছ তুমি এ যাবৎ দু-তিনটা হোটেলে বেয়ারার কাজ করেছ। তা কোনো প্রমাণট্রমাণ আছে কি?


বেয়ারা: স্যার, এই দেখুন, চারটা চামচ, তিনটা রুপার ডিশ, পাঁচটা এসট্রে আর একটা দামি তোয়ালে,,,, :))৪# নিয়োগকর্তা আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা?


আবেদনকারী (পিতা)- আজ্ঞে এফ, এস, সি স্যার নিয়োগকর্তা বা ভাল, তারপর বলুন এই যে আপনাকেই বলছি, আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা কি?


অপর আবেদনকারী (পুত্র) আজ্ঞে বি এস, সি, স্যার নিয়োগকর্তা- বেশ খুশি হলাম। তা আপনার? হ্যা আমি এই ম্যাডামকে বলছি। আপনার কোয়ালিফিকেশন জানতে চাইছি।


মহিলা আবেদনকারী (মা) আজ্ঞে এম, এস,সি নিয়োগকর্তা- বা। আপনারা দেখছি সবচেয়ে ভাল শিক্ষাগত যোগ্যতা রাখেন।


স্যার আপনি একটু বোধ হয় ভুল করছেন


নিয়োগকর্তা কেন? কেন? (


মহিলা- আজ্ঞে এম, এস, সি মানে mother of seven children!


পুরুষ- আজ্ঞে আমি father of seven children!


ছেলে- আমি brother of six children!


# চাকরির ভাইভায় এক তরুণকে প্রশ্ন করা হল-


প্রশ্নকর্তা: আপনাকে আমি ১০টি সহজ প্রশ্ন করব অথবা কেবল একটা কঠিন প্রশ্ন করব। উত্তর দেওয়ার আগে ভালো করে ভেবে দেখুন, কোন অপশনটা বেছে নেবেন। তরুণ: কঠিন প্রশ্নের উত্তরটাই দিতে চাই।


প্রশ্নকর্তা: ভালো, শুভকামনা আপনার জন্য। এবার বলুন,


কোনটা প্রথমে আসে- দিন না রাত?


তরুণ: দিন প্রথমে আসে, স্যার!


প্রশ্নকর্তা: কীভাবে?


তরুণ: দুঃখিত স্যার, আপনি কথা দিয়েছিলেন, দ্বিতীয় কোনো কঠিন প্রশ্ন করবেন না আমাকে!ছেলেপক্ষ গেছে মেয়েপক্ষের বাড়িতে। কথাবার্তার একপর্যায়ে ছেলে-মেয়েকে একান্তে কথা বলার সুযোগ দেওয়া হলো।


মেয়ে: তো, কী সিদ্ধান্ত নিলেন?


ছেলে: সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে আমার একটা ইচ্ছা আছে।


মেয়ে: কী ইচ্ছা?


ছেলে: আপনার সঙ্গে একবার বৃষ্টিতে ভিজব।


মেয়ে: উফফ! আপনি কী রোমান্টিক!


ছেলে: ইয়ে মানে, আসলে ব্যাপার সেইটা না। আপনি কি পরিমাণ ময়দা মেখেছেন, তা একটু দেখতে চাচ্ছিলাম,,,,


# দুইজন লোক গেল চাকরির ইন্টারভিউ দিতে। প্রথমজন আগেই প্রশ্নকর্তাকে ঘুষদিয়া রাখছিলো। প্রশ্নকর্তা প্রথমজনকে প্রশ্ন করলেনঃ তুই ডগ বানান কর প্রথম জনঃ DOG প্রশ্নকর্তাঃ সাবাস। এরপর তিনি দ্বিতীয় জনকে বললেনঃ তুই হিপোপটমাস বানান কর।


দ্বিতীয় জনঃ এটা তো পারি না প্রশ্নকর্তাঃ তুই পারিস নাই তুই বাদ।


ওর চাকরি হয়া গেছে।


দ্বিতীয় জনঃ মানি না। আমারে কঠিনটা ধরছে ওরে সহজ টা ধরছে।


প্রশ্নকর্তাঃ আচ্ছা ঠিক আছে আবার।


এইতুই বল ১৯৭১ সালে বাংলাদেশে কতজন মারাগেছে?


প্রথম জনঃ ৩০ লক্ষ প্রশ্নকর্তাঃ সাবাস।.....


এরপর দ্বিতীয় জনকে বললোঃ তুই ওই ৩০ লক্ষ মানুষের নাম বল


দ্বিতীয় জনঃ বেহুশ।

# চাকরীদাতা: আপনার সিভিতে দুই বছরের গ্যাপ দেখা যাচ্ছে, এর কারন কি?


প্রার্থী: কারন, এই দুই বছর আমি জেলে ছিলাম।


চাকরীদাতা: কেন?


প্রার্থী: আমি হত্যা করেছিলাম।


চাকরীদাতাঃ কেন?


প্রার্থীঃ কারন, সে বলেছিল আপনাকে চাকুরী দেয়া যাচ্ছে না।


চাকরীদাতা: অভিনন্দন... আপনি কাল জয়েন করুন।


আমাদের প্রতিষ্ঠানে আপনার মতো সাহসী লোক প্রয়োজন।


# আধুনিক বিয়ে-শাদীর কথাবার্তা-


কনে পক্ষ: শুনলাম ছেলে না কি নেশাপানি করে খুব?


ছেলের বাবা: তা একটু আধটু... আমার ছেলে


স্বভাবে-আচরণে কিন্তু খুবই ভাল। মিথ্যে বলবো না আপনাদের, মানে ও আজকাল একটু বেশিই... রোজ তিন-চার পেগ... তবে রাতের বেলায়...


মেয়ের বাবা: এই বিয়ে পাক্কা। ছেলে পছন্দ হয়েছে আমাদের।


বোঝা যাচ্ছে, কামাই-রোজগার বেশ ভালই ছেলের...


# বস: আচ্ছা সোনিয়া, তুমি এত ছোট ছোট কাপড় পরে


অফিসে আস কেন?


সোনিয়া: বস, আপনি খুব কম বেতন দেন বলে আমার পর্যাপ্ত কাপড় কেনার জন্য বাড়তি টাকা থাকে না।


বস: আগামী মাস থেকে তোমার বেতন বন্ধ..!!



Next Post Previous Post